বসে না থেকে apps দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
আর আপনি যদি ঘরে বসে থেকে অ্যাপস এর মাধ্যমে ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটা আপনার জন্য। তো চলুন আর দেরি না করে আমরা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হই। আচ্ছা শুরু করি যে কিভাবে apps দিয়ে ইনকাম করা যায় এ ব্যাপারটি নিয়ে।
পেজ সূচীপত্রঃ বসে না থেকে apps দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় সংশ্লিষ্ট বিষয়টি জানুন
- বসে না থেকে apps দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
- মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
- বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সহজ
- দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম apps
- ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
- ফ্রিতে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন
- বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
- রিয়েল টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে
- অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায়
- লেখকের শেষ কথা
বসে না থেকে apps দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
বসে না থেকে apps দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বিষয়টি জানতে আপনি এই শিরোনামের প্যারা গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকাল আপনার সামনে ইন্টারনেট খুবই সহজ লভ্য। যার কারণে আপনি সোশ্যাল মিডিয়াগুলো অর্থাৎ facebook, instagram, tiktok, youtube ও twitter ইত্যাদি খুব সহজেই ব্যবহার করছেন। আর একবার যদি কোন সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুকে পড়েন তাহলে তো আর বের হওয়ার কোন খবর নেই। আপনার হাতে যদি একটা স্মার্টফোন অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে থাকে তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আপনি আপনার হাতে থাকা ফোনটি দিয়ে যদি ইনকাম করতে চান তাহলে বিভিন্ন এ্যাপস এর মাধ্যমে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। আর যে অ্যাপসগুলো দ্বারা ইনকাম হয়ে থাকে সেগুলোর উল্লেখযোগ্য গুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো-
১. ক্যাপিটাল ই-ওয়ার্ক (Capitalework): এটি হচ্ছে বাংলাদেশী app (অ্যাপ) যেটাতে আপনি অ্যাকাউন্ট করে ছোট ছোট কাজ করে ভালোই ইনকাম করতে পারবেন। আপনি অনর্থক ফেসবুকে সময় নষ্ট না করে আপনার হাতে স্মার্টফোনটি দিয়ে এই ক্যাপিটাল ই-ওয়ার্ক (Captialework) অ্যাপটিতে একাউন্ট ক্রিয়েট করে ইনকামে লেগে যেতে পারেন। এই অ্যাপটি থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে ইনকামের জন্য সর্বপ্রথমে অ্যাপটি আপনাকে গুগল প্লেস্টোর থেকে ইন্সটল করতে হবে এরপরে সেখানে অ্যাপসটির টারমস এবং কন্ডিশন অনুসারে ইউজার নেম, ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড ইত্যাদি দিয়ে আইডি বা অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে। এরপর ধাপে ধাপে ইনকামের পথে এগিয়ে যেতে হবে।
২. সওয়াগ বাকস ( swag bucks) : সওয়াগ বাকস বা swag bucks এমন একটি জনপ্রিয় অ্যাপ যেটি সম্পর্কে বাংলাদেশে যারা অনলাইনে ইনকামের সাথে জড়িত তাদের প্রত্যেকের কেউ জানে না এমনটি নাই। এটি খুবই বিখ্যাত একটি অ্যাপ। তাই আপনি যদি প্রত্যহ 300 থেকে 500 টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আজই রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন উক্ত অ্যাপসটিতে। এই অ্যাপসটিতে ইনকামের জন্য আপনাকে কাজ দেওয়া হবে সেই কাজ আপনাকে কমপ্লিট করতে হবে। আর আপনার সেই কাজগুলি কমপ্লিট করার পর আপনাকে কিছু পয়েন্ট দেয়া হবে। আর পয়েন্টগুলো আপনি খুব সহজেই ডলারের রুপান্তর করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ রাজশাহীর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সেন্টার অর্ডিনারি আইটি
৩. আর্ন ইজি (Earn Easy) : এই আর্ন ইজি অ্যাপ থেকেও আপনি আর্ন বা উপার্জন করতে পারবেন। প্রিয় পাঠক বুঝতে পারছেন যে এই অ্যাপটির নাম হচ্ছে আর্ন অ্যাপ যার অর্থ হচ্ছে উপার্জন করা। সুতরাং আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই অ্যাপ। আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি এই অ্যাপটিতে আধা ঘন্টা ৪০ মিনিট সময় দিয়ে আপনি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এইখানে বিভিন্ন ধরনের গেম বা খেলা রয়েছে যেই গেম বা খেলা গুলো এক এক করে কমপ্লিট করতে পারলে আপনাকে কিছু পয়েন্ট দেয়া হবে যে পয়েন্টগুলো আপনি আপানার কাংখিত ডলারে রূপান্তর করতে পারবেন।
৪. ওয়াই সেন্স ( ySense) : এটি আরেকটি অ্যাপ যেখানে বিভিন্ন ছোট বড় অফার দেওয়া হয়। এটি বিগত কয়েক বছর ধরে চলে আসছে যেখানে এই অ্যাপের গ্রাহকরা ছোট ছোট অফার গ্রহণ করে এই ওয়াই সেন্স অ্যাপ থেকে উপার্জন করতেছে। তাই আপনিও যদি ইনকাম করতে চান তাহলে অতি দ্রুত গুগল প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে অ্যাপটির বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে ইনকামের পথে লেগে যেতে পারেন।
৫. অ্যালামি ( Alamy) : এটি আরেকটি অ্যাপ যেটার একটা বিখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে। আপনি যদি একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই অ্যাপটি। আপনি প্রত্যেকদিন এক থেকে ১৫ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে এই অ্যাপটিতে সাইন আপ করতে পারেন। সাইন আপ করার পর আপনার হাতের সুন্দর সুন্দর পিকচার বা ছবিগুলো আপনি এই অ্যাপে আপলোড করে ডলার ইনকাম করতে পারেন। আর যেই ডলার গুলো আপনি আপনার বাংলাদেশী পেমেন্ট মেথড প্রয়োগ করে টাকায় রুপান্তর করতে পারেন।
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
মাসে ৫০০০০ টাকা আয় করা সহজ কাজ নয়, তবে কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো মনে
রাখতে হবে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজাইনঃ আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব ডিজাইনে যদি দক্ষ হন তাহলে এ দক্ষতার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট করে সার্ভিস দিতে পারেন এবং প্রত্যেকটি প্রজেক্টে প্রায় ৫০ হাজার বার তার বেশি টাকা আয় করতে পারেন। এটা কোন ব্যাপার না, কারণ, অনলাইনে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজানিঙ্গের বেশি দাম।
ফ্রিল্যান্সিংঃ আপনি ওয়েব ডেভলপমেন্ট বা ওয়েব ডিজাইন অথবা ফুল স্ট্যাক ওয়েব ডেভেলপমেন্ট অথবা, গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ডিজিটাল মার্কেটিং করেও ৫০ হাজার তার চেয়ে বেশি ইনকাম করতে পারেন। তবে, এক্ষেত্রে আপনাকে রাত দিন প্রচুর পরিশ্রম করা লাগবে, পরিশ্রম এর কোন বিকল্প নেই। আপনি অনলাইনে যত বেশি পরিশ্রম করবেন সঠিক উপায় তত বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন, এটাই সত্য।
ডিজিটাল মার্কেটিংঃ আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং করে ও প্রচুর টাকা কামাতে পারেন। আর এখানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন শাখা প্রসার করা হয়েছে আপনি যেকোনো একটি সেক্টরে কাজ করেও অনেক ইনকাম করতে পারেন। তবে, ইচ্ছে করলে আপনি ফুল স্ট্যাক ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন যেটা শিখতে পারলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করবেন এবং এর দ্বারা মোটা অঙ্কের রোজগার করতে পারবেন।
এছাড়াও আরও বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যেমন- অনলাইন ই-কমার্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং,
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, স্টক বা ক্রিপ্টো কারেন্সি বিনিময় ইত্যাদির মাধ্যমে একটা দীরঘ
সময় চেষ্টা করে সঠিক রাস্তায় টাইম স্পেন্ট করে ইনকাম করতে পারেন। তবে এই
অনলাইন জগতে বিভিন্ন প্রতারণা চক্র রয়েছে, এখানে খুব সতর্কতার সাথে কাজ করতে হবে।
না হলে অনেক লসে পড়ে যেতে হবে।
বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে ৩০০ টাকা ইনকাম করুন কাজ করা খুব সহজ
ত্রই বা তিনটা গুরত্বপূর্ণ অ্যাপ্স ব্যবহার করে আপনার 300 টাকা ইনকাম করা
কোন ব্যাপারই না একেবারেই সহজ। তবে বারবার বলার চেষ্টা করছি যে এই অনলাইন জগত খুব
সেন্সিটিভ, এখানে খুব সতর্কতার সাথে কাজ করতে হবে। আর যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে
চেষ্টা-প্রচেষ্টা অত্যন্ত প্রয়োজন। এখানে আমি আপনাকে ৩টি প্রয়োজনীয় ইঙ্কাম হবে
এমন apps এর পরামর্শ দিচ্ছি।
১. ফেসবুক অ্যাপঃ এই ফেসবুক অ্যাপের মাধ্যমে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন তবে তবে এই ফেসবুক অ্যাপ থেকে ইনকামের জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে যেমন facebook পেজ খুলে সেখানে বিভিন্ন ধরনের রিলস ভিডিও অথবা বড় ভিডিও আপলোড দিয়ে অ্যাডসের মাধ্যমে ইনকাম জেনারেট করা। আবার বিভিন্ন কোম্পানির পেইড মার্কেটিং করে ইনকাম করা ইত্যাদি।
২. টিকটক অ্যাপঃ facebook রিলস এর মত টিকটক থেকেও ছোট ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা সম্ভব যেখানে আজকাল বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট ভিডিও অর্থাৎ ৩০ সেকেন্ড বা ৬০ সেকেন্ড বা 90 সেকেন্ড অর্থাৎ দেড় মিনিটের ভিডিও আপলোড দিয়ে মানুষ ইনকাম করছে। আপনি চাইলে আপনিও পারবেন বিভিন্ন বিষয়ে ছোট ভিডিও আপলোড দিয়ে নির্দিষ্ট ফলোয়ার এবং ভিউয়ের মাধ্যমে টাকা কামাই করতে।
৩. ইউটিউব অ্যাপঃ ফেসবুক টিকটক এর মত ইউটিউব থেকেও আপনি শর্ট ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন। এইখানে ছোট থেকে বড় বিভিন্ন সাইজের ভিডিও আপলোড দেওয়া যায় যেগুলোর মাধ্যমে সাবস্ক্রাইবার এবং ওয়াচ টাইম বা ভিউ বাড়িয়ে টাকা কামাইতে পারবেন। তবে, এগুলোতে রেগুলারিটি মেন্টেইন করতে হবে। একদিন আপলোড দিবেন এর পরে আর খবর নাই এভাবে করলে হবে না।
এখানে উল্লেখ্য যে রিলস ভিডিও, শর্ট ভিডিও, tiktok ভিডিও এগুলো সব একই। কিন্ত ফেসবুকেরটাকে রিলস ভিডিও বলা হয়, ইউটিউবেটাকে শর্ট ভিডিও বলা হয় আর টিকটকের টাকে টিক টক ভিডিও বলে।
দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম apps
আপনি যদি ধৈর্য ধারণ করে সঠিক একটা দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনি অনলাইনে বিভিন্ন অ্যাপ্সের মাধ্যমে দিনে ৫০০ বা তার অধিক ইনকাম করতে পারবেন। তবে ধৈর্য ধারণ করে লেগে থেকে আগে কাজ শিখতে হবে তাহলেই সম্ভব, ৫০০ কেন তারও বেশি শুধু টাকা নাই ডলার ইনকাম করতে। যে অ্যাপস গুলো দিয়ে আপনি ৫০০ বা তার অধিক দিনে ইনকাম করতে পারেন সেগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
- ফাইভার
- আপওয়ার্ক
- ফ্রিল্যান্সার
- পিপল পার আওয়ার
- ইল্যান্স
- গুরু ইত্যাদি
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন ব্যায়াম করলে কি হয় জানতে পড়ুন
আর এগুলো প্রত্যেকটি এক একটি ওয়েবসাইট এবং প্রত্যেকটির নির্দিষ্ট নামে অ্যাপ রয়েছে তাই আপনি ইচ্ছে করলে ওয়েব সাইট থেকে ইনকাম করতে পারেন, সাথে সাথে অ্যাপ থেকেও মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।
ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার যে সমস্ত সাইট বা অ্যাপ রয়েছে বলে ইউটিউবে ভিডিও রয়েছে বা বিভিন্ন ব্লগ বা আর্টিকেল বা লেখালেখি রয়েছে সেগুলোর অধিকাংশই ফেক বা ভুয়া। এজন্য শর্টকাটে ইনকামের রাস্তা নেই বললেই চলে। তাই এরকম ভুয়া বা ফেক রাস্তায় না চলে এমন কিছু স্কিলস বা দক্ষতা অর্জন করুন যেগুলো দ্বারা আপনি মানুষকে ভ্যালু ক্রিয়েট করে অনেক কিছুই উপার্জন করতে পারবেন। তাই শর্টকটে রোজগার এর ধান্দা ছেড়ে দীর্ঘ মেয়াদী শিক্ষা অর্জন করে ভবিষ্যতের ইনকাম এর পথকে সুগম করুন।
ফ্রিতে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন
অনলাইনে ফ্রিতে বিভিন্নভাবে টাকা ইনকাম করা যায়, তবে পথটি একটু কঠিন ও জটিল।
নিম্নে একটা ছক আকারে ইনকামের বিষয়টার নাম, ইনকাম অ্যামাউন্ট এবং কত দিন টাইম
লাগতে পারে লিখা হলো যেটা মন দিয়ে গভীরভাবে অবলোকন করলে বুঝতে পারবেন।
ইনকামের টপিক বা বিষয় | ইনকামের অ্যামাউন্ট বা পরিমাণ | ইনকাম করতে সময় লাগবে |
---|---|---|
প্রাইভেট পড়িয়ে | ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যার উপর ভর করে | প্রথম মাস থেকেই ইনকাম |
রেফার করে | ১.৫ হাজার থেকে ৬-৭ হাজার | সাথে সাথে ইনকাম |
অনলাইন সার্ভে করে | ৫-৬ থেকে ৩০-৩৫ হাজার | এটা একিবারে সাথে সাথে |
আর্টিকেল বা কন্টেন্ট লেখে | ৩ হাজার থেকে ১৫ হাজার | ১ম মাস থেকে সম্ভব |
ব্লগিং করে | মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার | ৩/৬ মাস থেকে ১ বছর |
বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ
বাংলাদেশের টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন অ্যাপ রয়েছে, তবে 'টাকা ইনকাম' নামে একটি
অ্যাপ রয়েছে যেটাতে আপনি রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করে তাদের কন্ডিশন
মোতাবেক কাজ করলে ইনকাম করতে পারবেন। এটা ইংরেজি এবং বাংলাতে লেখা আছে
এভাবে Taka Income - টাকা ইনকাম। আপনি গুগল প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করে
দেখতে পারেন।
রিয়েল টাকা ইনকাম করবেন কিভাবে
Real বা সত্যিকার অর্থে আপনি টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ে স্কিলস
বা দক্ষতা অর্জন করে অনলাইনে ইনকামের জন্য সামনে এগোতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে
অনেক চেষ্টা, সাধনা, সময় ব্যয় করতে হবে। রাত দিন 24 ঘন্টায় একাকার করে আপনাকে
দক্ষতা, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করে আপনার একটা পোর্টফোলিও ক্রিয়েট
করবেন, এবং আপনি যদি আপনার পোর্টফোলিওটা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে শেয়ার করেন যেটা
দ্বারা আপনি বিভিন্ন ক্লাইন্ট জোগাড় করতে পারবেন এবং আপনি আপনার সার্ভিস তাদের
কাছে বিক্রি করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
অল্প বয়সে টাকা ইনকাম করার উপায়
অল্প বয়স থেকে আপনি যদি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে এই ছোট্ট বয়স
থেকেই কম্পিউটার ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ এর সাথে সংযুক্ত থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে
অনলাইনে ইনকামের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে যেমন অল্প বয়সেই
খুব খুব স্বল্প সময়ের মধ্যেই ফেসবুক ইউটিউব ও ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি থেকে টাকা
ইনকাম করতে পারেন।
এছাড়াও আপনি অ্যাপ ডেভলপমেন্ট করে সেটাকে গুগল প্লে-স্টোর বা অ্যাপ স্টোরে দিয়ে
অ্যাডমোব এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। তাছাড়া ব্লগার এর মাধ্যমে ব্লগিং করে
গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম বা অয় করতে পারেন। তবে এ সব ক্ষেতে খুব
মনোযোগী হতে হবে এবং ভালোভাবে কাজ করে যেতে হবে তাহলে ইনকামের আশা করতে
পারবেন।
লেখকের শেষ কথা
বসে না থেকে apps দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়টি সহকারে সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। সুতরাং আপনি যদি উক্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অ্যাপস দিয়ে টাকা ইনকামের উপায় গুলো আশা করছি বুঝতে পেরেছেন। আরো এরকম নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
সিফাতুল্লাহ্ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url