শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি - শরীর দুর্বল হলে যে সমস্যাগুলো হয় বিস্তারিত জানুন
পেজ সূচীপত্রঃ শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি আজকে বিস্তারিত জানুন
- শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি
- শরীর দুর্বল হলে কি কি সমস্যাহ হয়
- শরীর দুর্বল হলে কি ওষুধ খেতে হবে
- শরীর দুর্বল হলে কি খেতে হয়
- কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
- সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়
- শরীর দুর্বল হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়
- শরীর দুর্বল হলে কি স্যালাইন দিতে হবে
- কোন রোগ হলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে যায়
- লেখকের শেষ মন্তব্য
শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি
শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি ব্যাপারটি এখন আপনার সামনে তুলে ধরবো। শরীর দুর্বল হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যা আমাদের জীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে। শরীরের দুর্বলতা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, যেমন অপুষ্টি, অপর্যাপ্ত পানি গ্রহণ ও অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন মেইন দায়ী। শরীরের দুর্বলতা দূর করার জন্য কিছু প্রধান করণীয় নিম্নরূপে আলোচনা করা হলো।
পুষ্টিগত খাদ্যঃ আপনার শরীরের জন্য পুষ্টিগত খাদ্যের সমন্বয়ে নিশ্চিত করুন, কারণ আপনার শরীরে যদি পুষ্টি না থাকে তাহলে আপনার শরীর দুর্বল হবে। এজন্য আপনি খাদ্যের ভিতরে পুষ্টির পরিমাণটা বাড়ান তাহলে এটা আপনাকে দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করবে।
প্রয়োজনীয় পরিমাণে ও পর্যাপ্ত সুস্থ জীবন ব্যবস্থা গ্রহণ করুনঃ আপনি প্রতিদিনের আপনার নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত এবং আপনি আপনার নিজের জন্য পর্যাপ্ত ঘুমান এবং নির্দিষ্ট পরিমাণে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। এভাবে সুস্থ জীবন যাপন করুন। তাহলে তাহলে নিশ্চিত ভাবে আশা করা যায় আপনার শরীরের দুর্বলতার অনেক অংশই দূর হবে।
আরো পড়ুনঃ মাথার পেছনে ব্যথার কারণ কি - ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি
ব্যায়ামঃ আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাহলে এই ব্যায়াম করার মাধ্যমে আপনার শরীরের দুর্বলতা দূর হবে। এই ব্যায়ামটা আপনি আপনার নিত্যদিনের পরিবারের বা সংসারের কাজ করার মাধ্যমে করতে পারেন। আপনার সাংসারিক যেকোনো ভারী কাজ করলে এটাই শরীরচর্চা হিসাবে কাজ করবে। সব সময় বসে থাকলে শরীরে দুর্বলতা সৃষ্টি হয়। তাই বসে না থেকে কর্মঠ জীবন যাপন করুন। তাহলে অবশ্যই এটা ব্যায়ামের কাজ করবে এবং এটি দুর্বল শরীরকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
মানসিক চাপ থেকে বিরত থাকাঃ মানুষের জীবনে মানসিক চাপ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে অতিরিক্ত মানসিক প্রেসার বা স্ট্রেস বা চাপ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। কারণ মানসিক চাপ শরীর দুর্বল করে। তাই আপনি যদি আপনার শরীরে সুস্থতা চান তাহলে অবশ্যই মানসিক চাপ থেকে সুস্থতা গ্রহণের জন্য কিভাবে এই চাপ থেকে বেঁচে থাকা যায় এটা চর্চা করতে হবে। মানসিক চাপ থেকে সুস্থ থাকার জন্য আপনি নিয়মিত শ্বাসের ব্যায়াম করতে পারেন।
আর এই শ্বাসের ব্যায়ামটা এভাবে করতে হবে যে আপনি দীর্ঘক্ষণ শ্বাস গ্রহণ করবেন এবং একটু ধরে রাখবেন এবং ধীরে ধীরে সেটা ছাড়বেন। আরো স্পষ্ট করে বললে এইভাবে বলব যে বিশেষজ্ঞগণ বলেন আপনি সর্বপ্রথমে তিন সেকেন্ড শ্বাস গ্রহণ করবেন ধীরে ধীরে এরপর সেটি দুই সেকেন্ড ধরে রাখবেন এবং ধীরে ধীরে চার সেকেন্ড বা পাঁচ সেকেন্ডে সেই শ্বাস ছাড়বেন। নিয়মিত এভাবে চর্চা করলে আপনার শরীরের দুর্বলতা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন।
নির্ধারিত পরিমানে পানি পান করুনঃ আপনি আপনার শরীরে যতটুকু পানি থাকা দরকার, ডাক্তারদের বা জীব বিজ্ঞানের মত অনুসারে একজন মানুষের দৈনিক যতটুকু শরীরে পানি গ্রহন উচিত যদি ততটুকু পানি গ্রহন করার না হয় বা পানি পান করা না হয়, তাহলে শরীরের দুর্বলতা সৃষ্টি হতে পারে। আর এই দুর্বলতা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে অবশ্যই রেগুলার ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করতে হবে। তাহলে আপনি শরীরের দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাবেন।
শরীর দুর্বল হলে করণীয় কি এ এই প্রশ্নের উত্তর উপরে হেডিং আকারে বলা হলো। যদি আপনি উপরে যে নিয়মগুলো বলা হলো এই নিয়মগুলো অনুসরণ করেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনার শরীরের দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাবেন। আশা করি নিয়মগুলো ফলো করে অসুস্থ জীবন থেকে বের হয়ে সুস্থ জীবনের পথ খুঁজে পাবেন এবং আপনার জীবন পরিচালনা সহজ হবে। এরপরও যদি আপনার শরীরে বেশি দুর্বলতা সৃষ্টি হয় তাহলে একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের সুপরামর্শ নিতে পারেন।
শরীর দুর্বল হলে কি কি সমস্যাহ হয়
শরীর দুর্বল হলে সমস্যা গুলো হয় সে সমস্যা হল এখানে আলোকপাত করবো। শরীর দুর্বল হলে বৈচিত্র্যময় সমস্যা হতে পারে আপনার জীবনে। সুতরাং এখানে পয়েন্ট আকারে শরীর দুর্বল হলে যে সমস্যা গুলো হয় সেগুলো সিরিয়ালি লেখা হলো।
পুষ্টি হীনতায় ভোগাঃ পুষ্টি শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এই শরীর দুর্বল হলে শরীরে এই পুষ্টির অভাব দেখা দেয়। এটা খুবই গুরুতর সমস্যা যেটা শরীরে সমস্যা সৃষ্টি করে।
মানসিক অবস্থা সমস্যাঃ শরীর দুর্বল হলে মানসিক সমস্যা তৈরি হয়, কারণ এই শরীরের সাথে মনের অত্যান্ত দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে। আর এই জন্য শরীর দুর্বল হলে মনের দুর্বলতা তৈরি হয় আর যেটি হচ্ছে মানসিক সমস্যা হিসেবে বিবেচিত।
অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনঃ শরীর দুর্বল হলে স্বাস্থ্যকর জীবনের অভাব দেখা দেয়, কারণ সুস্থ থাকার জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার পানীয় ও পরিবেশ এগুলো দরকার। আর শরীর দুর্বল মানেই এই অস্বাস্থ্যকর জীবনের আমরা মুখোমুখী হই।
ব্যক্তিগত অসুস্থতাঃ শরীর দুর্বল হলে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে, কারণ একেকজনের শরীর দুর্বলতার ধরন একেক রকম, যেটা একজন চিকিৎসক দেখলে খুব ভালোভাবেই বুঝতে পারে।
অল্প আহারঃ শরীর দুর্বল হলে অল্প খাবার শরীরে গ্রহন করে। কারণ এই শরীর যদি সুস্থ না থাকে তাহলে অনেক সময় রুচি থাকে না, আর এজন্য ভিতরে খাবার যায় না।
নিশ্চিত জীবনযাত্রায় ব্যাঘাতঃ শরীর দুর্বল হলে জীবনযাত্রায় ব্যাঘাত সৃষ্টি হয় এ কথা নিশ্চিত, কারণ জীবনযাত্রা সুন্দরভাবে হওয়ার জন্য শরীর সুস্থ থাকা বাঞ্চনীয়।
মাসিক সমস্যাঃ শরীর দুর্বল হলে মহিলাদের প্রতি মাসে যে নির্দিষ্ট পিরিওড হয় এই পিরিয়ডেও সমস্যা দেখা দেয় যেটা মাসিক ঋতু নামে পরিচিত।
নিউট্রিশনাল ডিফিসিয়েন্সিঃ নিউট্রিশন মানে হচ্ছে পুষ্টি শরীর দুর্বল হওয়া মানেই আপনার শরীরে পুষ্টি বাধাগ্রস্থ রয়েছে। যার কারণে শরীরের সুস্থ হওয়ার জন্য পুষ্টির প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
পানি, খনিজ ও ভিটামিনের অভাবঃ শরীর দুর্বল হলে শরীরের পানির অভাব হয়, খনিজের অভাব হয় এবং ভিটামিনেরও অভাব হয়- এই অভাব সমস্যা দেখা দেয়।
অসুস্থ পারিবারিক পরিবেশঃ একটা পরিবারের যে কেউ বা যেকোনো সদস্য অসুস্থ হলে ওই পরিবারের ওই সদস্যের জন্য একটা অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হয় যেটি অসুস্থ পারিবারিক পরিবেশ হিসেবে বলা হচ্ছে।
নিঃশব্দতা বা উচ্চ মানসিক চাপঃ মানুষ এর শরীর দুর্বল হলে সেই চুপচাপ হয়ে যায়, শব্দ করে না যেটা ধীরে ধীরে তার উচ্চ মানসিক চাপ হিসেবে আখ্যায়িত হয়।
ক্যান্সার সমস্যাঃ একজন মানুষের শরীর দুর্বল হলে সে নিম্ন থেকে উচ্চ সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে, এমনকি তার ক্যান্সার পর্যন্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এজন্য খুবই দুর্বল হলে অতি শীঘ্রই একজন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
বিভিন্ন আবহাওয়া জনিত অসুখঃ একজন মানুষের শরীর দুর্বল হলে তার আবহাওয়া জনিত বিভিন্ন অসুখ দেখা দেয়, যেমন গলা ব্যথা বা গলা প্রদাহ, জ্বর, সর্দি ও শুস্ক কাশি ইত্যাদি হতে পারে।
নিজস্ব অসুখঃ একজন মানুষ দুর্বল হয়ে গেলে তার নিজস্ব বৈচিত্র্যময় অসুখ হতে পারে যেটা তার শরীরের ভাব অনুসারে হয়ে থাকে।
উল্লেখিত যে পয়েন্টগুলো বলা হলো শরীর দুর্বল হলে এই সমস্যাগুলো সৃষ্টি হয়, তাই যদি নিম্ন বা কম থেকে বেশি শরীর দূর্বল হয়ে যায়, তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ দক্ষ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করে শরীর দুর্বলতার সমস্যাগুলো থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন।
শরীর দুর্বল হলে কি ওষুধ খেতে হবে
শরীর দুর্বল হলে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খাওয়া যায়। তবে শরীরের কি সমস্যা, দুর্বলতার কি কন্ডিশন এটা একজন ডাক্তার বা চিকিৎসক ভালোভাবেই আঁচ করতে পারে। এই জন্য একজন ডাক্তারের সুপরামর্শ গ্রহণ করে তার প্রেসক্রিপশন নিয়ে ওষুধ সেবন করা বা খাওয়া জরুরী। আরো স্পষ্ট করে বললে এভাবে বলব যে শরীরের দুর্বলতা মানসিক ও শারীরিক এই দুই কারণের যেকোনো কারণে হতে পারে। তবে অনেক সময়ই প্রতিষ্ঠিত পুষ্টি সাপ্লিমেন্ট অথবা ওষুধ ব্যবহার করলেই এই সমস্যা দূর হয়।
এই ধরনের সাপ্লিমেন্টগুলি শরীরের পুষ্টির অপুষ্টি বা খনিজ ও ভিটামিনের অভাব পূরণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। তবে কোনো ধরনের ঔষধ অথবা পুষ্টি সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারের আগে সেই সমস্যার কারণ সনাক্ত করা ও ডাক্তারের সাথে পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। ডাক্তার যেমনটা মানসিক অবস্থা। সাধারন স্বাস্থ্য অবস্থা ও ব্যক্তিগত পুষ্টির অবস্থা ইত্যাদি বিবেচনা করে উপযুক্ত পরামর্শ দিবেন। তারপর ডাক্তারের নির্দেশনা মাফিক ঔষধ বা সাপ্লিমেন্ট ইমপ্লিমেন্টেশন করতে হবে
শরীর দুর্বল হলে কি খেতে হয়
শরীর দুর্বল হলে যা খেতে হবে এ তথ্যটি আপনাকে এখানে দেব। শরীরের দুর্বলতার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে খাবারের সঠিক মাত্রা এবং বিভিন্ন প্রকরণ নির্ধারণ করা উচিত। শরীর দুর্বল হলে নিম্নোক্ত খাবারগুলো অত্যন্ত উপকারী আপনার জন্য হতে পারে।
প্রোটিনঃ প্রোটিন শরীরের মজবুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মাছ, মাংস, ডাল ও ডেয়ারি পণ্য (দুধ দই পনির ইত্যাদি) খাওয়া উচিত তাহলে এগুলো শরীরের প্রোটিনের জন্য সহায়ক হবে।
ফল ও সবজিঃ ফল ও সবজি শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন খনিজ ও ফাইবার ইত্যাদি সরবরাহ করে, এগুলো প্রতিদিন যত্ন নিয়ে খাওয়া উচিত।
কার্বোহাইড্রেটঃ কার্বোহাইড্রেট শরীরের প্রাকৃতিক এনার্জি বা শক্তি সরবরাহ করে ভাত, রুটি, পাস্তা, আলু ও ডিম ইত্যাদি শরীরের কার্বোহাইড্রেট হিসেবে কাজ করে।
দুধ ও দুগ্ধ পুণ্যঃ দুধ এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার শরীরের ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীক পুষ্টির কাজ করে।
প্রবায়োটিকসঃ প্রবায়োটিক্স শরীরের ডাইজেস্টিভ সিস্টেমকে সুস্থ রাখে এবং পুষ্টি সহায়ক যেমন দই চিজ, আচার ও কম্বুচা ইত্যাদি খাওয়া উচিত। এগুলো প্রবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।
ভিটামিন ও খনিজঃ ভিটামিন ও খনিজ শরীরের সাধারণ পুষ্টি এবং পুরো শরীরের সঠিক মাত্রা হিসেবে কাজ করে।
পর্যাপ্ত পানিঃ প্রতিদিন প্রায় দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করা উচিত তাহলে এটা শরীরের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে।
কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়
শরীর দুর্বল হওয়ার জন্য সব ধরনের ভিটামিনই দায়ী। বিভিন্ন রকমের ভিটামিন রয়েছে যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে ইত্যাদি। তবে শরীর দুর্বলের জন্য বিশেষ করে ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি-১২, ভিটামিন সি, ফলিক এসিড বা ভিটামিন বি-৯ এবং ভিটামিন এ ইত্যাদি এই সমস্ত ভিটামিনগুলো যদি শরীরে না থাকে অভাব দেখা দেয় তাহলে শরীরকে দুর্বল করে দেয়।
সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে করণীয়
সহবাসের পর শরীর দুর্বল হলে যেগুলো করতে হবে সেগুলো হচ্ছে প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষা অর্থাৎ অর্থাৎ শরীরকে বিভিন্ন খাবার দেওয়া। অথবা শরীরে কোন অসুস্থতা আছে কিনা নিশ্চিত করা, যদি অসুস্থ অবস্থায় সহবাস করা যায় তাহলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। বেশি বেশি পানি পান করা- শরীরে অনেক সময় পরিমাণ এর চেয়ে অল্প পানি থাকলে সহবাস করলে শরীর অসুস্থ হয়ে যায়।
সুস্থ খাবার গ্রহণ করা- স্বাস্থ্যকর সঠিক খাবার গ্রহণ না করলে শরীর অসুস্থ হয়ে যায়। এছাড়াও সহবাসের পর যত্ন নেওয়া উচিত, এজন্য একজন ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন। যাই হোক আপনার শরীর আপনি ভাল বুঝবেন যে সহবাসের পর আমার কি কারনে শরীর দুর্বল হয়ে যাচ্ছে বিষয়টি ভালোভাবে বুঝে সেই মতো কাজ করা উচিত।
শরীর দুর্বল হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়
শরীর দুর্বল হলে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা যায় নিম্নে কিছু মৌলিক লক্ষণ লেখা হলো- যেমন
- শ্বাস এর সমস্যা
- মনের অবস্থা খারাপ হয়ে যাওয়া
- শরীরের ব্যথা ও বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি হওয়া
- নিজস্ব খারাপ অনুভূতি সৃষ্টি হওয়া
- মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হওয়া ইত্যাদি
শরীর দুর্বল হলে কি স্যালাইন দিতে হবে
কোন রোগ হলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে যায়
আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন ব্যায়াম করলে কি হয়
সিফাতুল্লাহ্ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url